জীবনে আনন্দে থাকার উপায় গুলো কি কি – (সেরা ১৬টি নিয়ম) Muhammed Juwel Ahmed

জীবনে আনন্দে থাকার উপায় গুলো কি কি ? যদি আপনিও এই বিষয়ে জেনেনিতে চাইছেন, তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেল আপনাকে অবশই সাহায্য করবে। 

আনন্দে থাকার উপায়
জীবনে সবসময় আনন্দমনে থাকার উপায় গুলো। 

আপনার জীবনে  ছোটো বড়ো  অনেকরকম ঘটনাই ঘটে থাকে, কিন্তু সেইগুলো নিয়ে সারাজীবন দুঃখী হয়ে জীবন কাটানোর থেকে আপনার উচিত সেই ঘটনার থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবনে আগে বেড়ে যাওয়া।

এবং সেগুলো নিয়ে দুঃখ করার বদলে জীবনে পাওয়া ছোটো ছোটো আনন্দগুলো উপভোগ করতে শুরু করার অভ্যেস আপনাকে করতে হবে।  

মনে রাখবেন, আনন্দ আমাদের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে শুধু আপনার খুঁজে নেওয়ার অপেক্ষা। 

জীবনে সেই ব্যক্তিরাই  আনন্দে থাকতে পারে যারা নিজের দুঃখকে ভুলে আবার নতুন করে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার মনোভাবনা রাখে। 

এমন ব্যক্তিরাই জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের আনন্দ উপভোগ করতে পারে, কারণ তাঁরা জানে দুনিয়াতে কোনো কিছুই নিখুঁত ভাবে থাকেনা।

সাথে, আপনাকে এই সত্য মেনেনিতে হবে যে প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যেই কিছু না কিছু কমি রয়েছে। 

তাই সেগুলো নিয়ে দুঃখ করার থেকে কিভাবে আপনি জীবনে আনন্দে থাকতে পারবেন তাঁর জন্য চেষ্টা করুন।

কারণ আপনি যদি মন থেকে জীবনে আনন্দে থাকতে চান এবং তাঁর জন্য পুরো চেষ্টা করে যান তাহলে আপনাকে আনন্দে থাকার থেকে কেও আটকাতে পারবেনা। 

আর, আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদের জীবনে আনন্দে থাকার কিছু উপায়ের বিষয়ে বলতে যাচ্ছি যেগুলো মেনে চলতে পারলে আপনি অবশই জীবনে আনন্দে কিভাবে থাকতে হয় সেই কৌশল শিখতে পারবেন। 

জীবনে আনন্দে থাকার উপায় গুলো কি কি ?

তাহলে চলুন বন্ধুরা নিচে দেওয়া প্রতিটি উপায় বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

১. মানুষের সাথে খুশি ভাগ করতে শিখুন

আপনিও যদি জীবনে আনন্দে থাকতে চান তাহলে অন্যের সাথে নিজের খুশি ভাগ করতে শিখুন,


কারণ খুশি ভাগ করলেই খুশি বাড়ে।


 লোকের সাহায্য করুন, গরিবদের খাওয়ান, খারাপ সময়ে লোকের পাশে থাকুন। 


এরফলে আপনি ভেতর থেকে খুশি পাবেন এবং সাথে লোকেদের ভালোবাসা এবং ঈশ্বরের আশির্বাদ পাবেন। 


তাই আপনি সব সময় চেষ্টা করবেন অন্যের সাথে নিজের খুশি ভাগ করে নিতে।


এবং এই কথাটি আপনার সবসময় ধ্যান রাখা দরকার যে, আপনি যতটুক খুশি অন্যকে দিবেন সেই খুশি দুগুণ হয়ে আপনার কাছেই ফিরে আসবে। 

২. নিজের তুলনা অন্যের সাথে না করা

জীবনে আনন্দে থাকার জন্য সব থেকে প্রথম কাজ হলো অন্যের সাথে নিজের তুলনা করা ছেড়ে দেওয়া।  


আপনার কাছে যা কিছু আছে তা অন্যের সাথে তুলনা করা একেবারেই ছেড়ে দিন। 


অন্যের সাথে বা অন্যের জিনিসের সাথে নিজের তুলনা করলে কখনো খুশি পাওয়া যায়না,


বরং আপনার কাছে যা আছে তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন দেখবেন তাতেই আনন্দ পাবেন ও মন সব সময় আনন্দিত থাকবে। 


যেই সময় আপনি নিজের ঘর-বাড়ি, টাকা পয়সা, জিনিস, সম্পর্ক ইত্যাদির তুলনা অন্যের সাথে করতে শুরু করবেন, আপনার মনে এক অশান্তির ভাব তৈরি হবে।


ফলে, আনন্দে থাকার বিপরীতে আপনি সবসময় অসন্তুষ্টির জ্বালায় ভুগবেন।


তাই, আপনার কাছে যেটাই আছে যেটাকে সন্মান করুন এবং গুরুত্ব দিয়ে জীবনে এগিয়ে চলুন।


দেখবেন, সব সময় আপনার মন হালকা এবং আনন্দে ভরা থাকবে।


অবশই, ভালো জিনিস, অধিক টাকা-পয়সা বা ভালো সম্পর্কের চাহিদা থাকা ভালো এবং এর জন্যে আপনি কর্ম ও চেষ্টা করাটা অবশই জরুরি।


তবে, অন্যের সাথে তুলনা করাটা একটি আলাদা বিষয় যেটা একেবারেই ঠিক না।

৩. খুশি থাকা লোকেদের সাথে মেলামেশা করুন

আপনার তাঁদের সাথে দেখা করা ও সময় কাটানো দরকার যারা আপনাকে খুশি দিয়ে থাকে বা যাঁরা নিজের জীবনেও সবসময় হাঁসি খুশি থাকে। 


এধরণের লোকেদের সাথে মেলামেশা করলে আপনিও খুশি থাকবেন এবং জীবনে খুশি থাকার বিভিন্ন মাধ্যম তাঁদের কাছ থেকে শিখতে পারবেন। 


তাই যাঁরা সবসময় খুশি থাকে সেই ব্যক্তিদের সাথে বেশিরভাগ সময় কাটানোর চেষ্টা করুন তাহলে আপনিও জীবনে আনন্দে থাকতে শিখতে পারবেন। 

৪. কারো উপর আশা না রাখা

আপনি যদি জীবনে আনন্দে থাকতে চান তাহলে অন্যের উপর আশা রাখা ছেড়ে দিন। 


কারণ অন্যরা সবসময় আপনার সব আশা পূরণ করতে সক্ষম হবেনা এবং সবসময় আপনার হিসেবে প্রত্যেকে চলতে পারবেন এটা ভাবলেও চলবেনা। 


তাই আপনি যখন অন্য ব্যক্তির উপর অধিক প্রত্যাশা করে থাকবেন এবং সে যদি আপনার হিসাবেনা না চলে তখন আপনার সব প্রত্যাশা ভেঙ্গে যায় এবং সেই ব্যক্তির প্রতি আপনার মনে রাগ, ঘৃণা, ঈর্ষা এবং অবিশ্বাস জন্মায়। 


যার ফলে, আপনার জীবন দুঃখ এবং নিরাশায় ভরে যায়।


তাই অন্য ব্যক্তির উপর আশা রাখা ছেড়ে দিন এবং নিজের উপর বিশ্বাস করুন, তাহলেই জীবনে আনন্দে থাকতে পারবেন। 

৫. নিজের পছন্দের বই পড়ুন

আনন্দে থাকার জন্য আপনি নিজের পছন্দের বই পড়ুন বা ম্যাগাজিন পড়ুন।


বই পড়লে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি এবং নতুন কিছু শিখতে পারি।


এবং আমরা সকলেই জানি, বই পড়লে আমাদের একাকিত্ব দূর হয় এবং খালি সময়ের সদউপয়গ হয়ে থাকে। 


যেসব বইগুলো পড়লে মনে নতুন কিছু করার বা নতুন কিছু ভাবার অনুপ্রেরণা আসে সেইধরণের বই পড়ুন।  


তাই প্রতিদিন আধা ঘন্টা সময় হলেও বই পড়ার অভ্যাস করে ফেলুন,


দেখবেন, বই পড়লে মনে সকরাত্মক ভাব জন্মাবে এবং মন সবসময় ভালো থাকবে। আর মন ভালো থাকলেই আপনি আনন্দে থাকতে পারবেন। 

৬. সবসময় সকরাত্মক ভাবুন

জীবনে আনন্দে থাকতে হলে সব সময় সব পরিস্থিতে সকরাত্মক ভাবা উচিত।


নকরাত্মক ভাবনা মনে রাখলে শরীর এবং মন দুটোতেই খারাপ প্রভাব পরে।


মনে রাখবেন, জীবনে ঘটা সব ঘটনার দুটো দিক থাকে একটি ভালো এবং একটি খারাপ দিক। 


এখন এটি আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কোন দিকটি বেছে নিবেন।


আপনার জীবনে যেই ঘটনাই হোক না কেনো যদি আপনি সব পরিস্থিতে সকরাত্মক ভাবেন তাহলে যেকোনো পরিস্থিতে আপনি খুশি থাকতে পারবেন। 


তাই সব সময় সকরাত্মক ভাবার চেষ্টা করুন এবং আনন্দে থাকুন। 

৭. খুশির মুহূর্ত গুলো সংরক্ষণ করতে শিখুন

নিজের সময়ের সদ্ব্যবহার করতে শিখুন এবং নিজের মূল্যবান সময়গুলো সোশ্যাল মিডিয়ায়, ভিডিও গেম খেলে বা অচেনা ব্যক্তিদের সাথে অনলাইন চ্যাটিং করে নষ্ট করবেননা।


অপ্রয়োজনীয় কাজে সময় নষ্ট করার থেকে, যা আপনার ভালো ভবিষ্যতের জন্য কার্যকর এবং ক্যারিয়ার এর জন্যে ভালো সেই কাজগুলো করুন।


এছাড়া, নিজের পরিবার এবং প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান, 


তাঁদের সাথে কোথাও বেড়াতে যান, একসাথে পিকনিকে যান, সবাই মিলে আনন্দ করে দিন গুলো উপভোগ করতে শিখুন। 


এতেও আপনি আপনার জীবনে কিছু ভাল স্মরণীয় মুহূর্ত গুলো তৈরি করতে পারবেন এবং আনন্দে থাকতে পারবেন। 

৮. নিজের উপর আত্মনিয়ন্ত্রণ রাখা

আপনি যদি জীবনে আনন্দে থাকতে চান তাহলে, যেকোনো নির্ণয় নেওয়ার আগে নিজেকে অনুশাসিত করুন এবং এমন কাজ করুন যাতে ভবিষ্যতে আপনাকে দুঃখ এবং অনুশোচনার শিকার হতে না লাগে। 

পরিস্থিতি যাই হোক না কেনো  খারাপ কাজ করা থেকে নিজেকে সবসময় আটকে রাখার চেষ্টা করুন।

আপনি যত ভালো কাজ করবেন এবং কোনো খারাপ কাজ করার থেকে নিজেকে আটকাতে সফল হবেন, ততই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে, মনের জোর বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ভোটার থেকে খুশি থাকবেন। 

এভাবে আপনি নিজেকে ভালো বাসতে শুরু করবেন এবং নিজের প্রতি আত্মমর্যাদা (self-respect) বাড়বে। 

আর, এভাবেই যখন আপনি জানেন আপনি কোনো খারাপ কাজ করছেননা, তখন আনন্দে থাকাটা একটি অনেক সহজ কাজ হয়ে দাঁড়ায়। 

৯. নিয়মিত ব্যায়াম করুন

সকালে জলদি ঘুম থেকে উঠুন হাটতে বের হন, হাল্কা ব্যায়াম করুন এবং নিজের শরীরের প্রতি ধ্যান দিন। 

ব্যায়াম আমাদের শরীরে এন্ডোরফিন হরমনকে রিলিজ করতে সাহায্য করে থাকে।

এই হরমোনটি আমাদের ভেতরে খুশির স্তরকে বাড়াতে সাহায্য করে এবং দুশ্চিন্তা, বিষন্নতা থেকে আমাদের দূরে রাখতে সাহায্য করে থাকে। 

তাই, যদি আপনিও আনন্দে থাকতে চান তাহলে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

কারণ যে ব্যক্তি শরীরের দিক থেকে সুস্থ থাকেনা সে ব্যক্তি আনন্দেও থাকতে পারেনা, তাই ব্যায়াম করুন আনন্দে থাকুন। 

১০. খুশি পাওয়া যায় এমন কাজগুলো করুন

আপনি যে কাজগুলো করে খুশি পান আপনাকে সেই কাজগুলোর একটি লিস্ট বানিয়ে নেওয়া দরকার এবং প্রতিদিন সেই কাজগুলো আপনার করা উচিত। 

যেমন আপনি হয়তো গাছপালার সাথে সময় কাটাতে খুশি পান, ঘর গোছাতে খুশি পান বা গিটার বাজাতে খুশি পান ইত্যাদি এমন অনেক কাজ থাকে যেগুলো করলে আপনি খুশি পেয়ে থাকেন।

এই কাজগুলো করলে আপনার মনও ভালো লাগবে এবং আপনি আনন্দেও থাকতে পারবেন। 

এইভাবেই আপনি যদি নিজের পছন্দের কাজগুলো প্রতিদিন করেন তাহলে আপনি খুশিতে থাকতে পারবেন।

১৪. অন্যের উপর নির্ভর না থাকা

জীবনে আনন্দে থাকতে হলে কখনো অন্যের উপর নির্ভর থাকা উচিত নয়। 


আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন সব কাজ যাতে আপনি নিজে করতে সক্ষম থাকেন এবং কোনো কাজের জন্য যাতে অন্যের উপর নির্ভর হয়ে থাকতে না লাগে।


তবে, অন্যের থেকে সাহায্য নেওয়া যেতেই পারে, কারণ সাহায্য নেওয়া এবং নির্ভর থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। 


তাই দরকার হলে অন্যের সাহায্য নিন কিন্তু কখনো অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকবেননা।


মনে রাখতে হবে যে, অন্যের উপর নির্ভর করে থাকলে আপনার খুশির চাবি কাঠি অন্যের হাথেই থাকে।


আত্মনির্ভরশীল হন এবং আনন্দে থাকুন। 


১৫. ছোটো ছোটো সফলতায় নজর দিন

আপনাকে আপনার ছোটো ছোটো সফলতায় নজর দিয়ে সেগুলোর উপভোগ করতে শিখতে হবে এবং এর দ্বারা বড়ো সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। 


ছোটো ছোটো সফলতায় যদি আপনি খুশি উপভোগ করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি নিয়মিতই খুশিতে ও আনন্দে আছেন। 


আমাদের জীবনে আমরা এখেত্রেই ভুল করে থাকি, আমরা কেবল বড় লাভ, বড় উপলব্ধি গুলোকেই গুরুত্ব দিয়ে থাকি, আর তাই খুশি ও আনন্দ পাওয়ার জন্যে আমাদের প্রচুর অপেক্ষা করতে হয়।


যদি আপনি সাধারণ ও প্রত্যেক দিনের ছোটোখাটো উপলব্ধি গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সেগুলোকে উপভোগ করার অভ্যেস করতে পারেন, তাহলে দেখবেন আপনার জীবন কিভাবে পাল্টে যাবে এবং আপনি নিয়মিত আনন্দে থাকছেন । 

১৪. অন্যের উপর নির্ভর না থাকা

জীবনে আনন্দে থাকতে হলে কখনো অন্যের উপর নির্ভর থাকা উচিত নয়। 


আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন সব কাজ যাতে আপনি নিজে করতে সক্ষম থাকেন এবং কোনো কাজের জন্য যাতে অন্যের উপর নির্ভর হয়ে থাকতে না লাগে।


তবে, অন্যের থেকে সাহায্য নেওয়া যেতেই পারে, কারণ সাহায্য নেওয়া এবং নির্ভর থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। 


তাই দরকার হলে অন্যের সাহায্য নিন কিন্তু কখনো অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকবেননা।


মনে রাখতে হবে যে, অন্যের উপর নির্ভর করে থাকলে আপনার খুশির চাবি কাঠি অন্যের হাথেই থাকে।


আত্মনির্ভরশীল হন এবং আনন্দে থাকুন। 


১৫. ছোটো ছোটো সফলতায় নজর দিন

আপনাকে আপনার ছোটো ছোটো সফলতায় নজর দিয়ে সেগুলোর উপভোগ করতে শিখতে হবে এবং এর দ্বারা বড়ো সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। 


ছোটো ছোটো সফলতায় যদি আপনি খুশি উপভোগ করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি নিয়মিতই খুশিতে ও আনন্দে আছেন। 


আমাদের জীবনে আমরা এখেত্রেই ভুল করে থাকি, আমরা কেবল বড় লাভ, বড় উপলব্ধি গুলোকেই গুরুত্ব দিয়ে থাকি, আর তাই খুশি ও আনন্দ পাওয়ার জন্যে আমাদের প্রচুর অপেক্ষা করতে হয়।


যদি আপনি সাধারণ ও প্রত্যেক দিনের ছোটোখাটো উপলব্ধি গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সেগুলোকে উপভোগ করার অভ্যেস করতে পারেন, তাহলে দেখবেন আপনার জীবন কিভাবে পাল্টে যাবে এবং আপনি নিয়মিত আনন্দে থাকছেন।

আমাদের শেষ কথা,,

তাহলে বন্ধুরা, আজকের আমাদের জীবনে আনন্দে থাকার উপায়, নিয়ম ও কৌশল গুলো এখানেই শেষ হলো।

আশা করছি, আমাদের আজকের আর্টিকেল আপনাদের অবশই পছন্দ হয়েছে।

আনন্দে থাকার উপায় এমনিতে আরো অনেক থাকতে পারে।

প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা নিয়ম ও কৌশল গুলো অনুসরণ করে থাকেন খুশি থাকার জন্যে।

তাই, আপনিও দেখুন কোন কৌশল বা নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনি আনন্দভাবে জীবন কাটাতে পারছেন।


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.