ডেনমার্কে উচ্চশিক্ষা ও স্কলারশিপ | Muhammed Juwel Ahmed |
মূলত গবেষনা কেন্দ্রিক পড়াশোনা এবং তুলনামূলক কম টিউশন ফি এর জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু নরডিক অঞ্চলভুক্ত
এই দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
তাছাড়া কিছু দেশ যেমন, কানাডা আমেরিকা ইত্যাদি দেশগুলোতে সিজিপিএ, IELTS, GRE বা GMAT সহ অন্যান্য প্যারামিটার গুলোতে আপনার খুব ভালো
অবস্থান থাকা সত্ত্বেও আপনার ভিসা পাওয়ার কিন্তু পরিপূর্ণ নিশ্চয়তা নেই।
পক্ষান্তরে আপনি শুধু ভালো গ্রেড বা সিজিপিএ আর মোটামুটি ভালো একটা IELTS স্কোর দিয়েই কিন্তু ডেনমার্কে পড়ার টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি স্কলারশিপ বা ফান্ডের সুযোগ তো রয়েছেই।
তাই আপনার স্বপ্ন যদি হয় ভালো মানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা আর স্বপ্নের দেশটি যদি হয় ডেনমার্ক, তবে আজকের এই লেখাটি আপনার জন্যই।
আজকের এই প্রবন্ধে আপনি জানতে পারবেন, ডেনমার্কের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ও জনপ্রিয় কোর্সগুলো ও টিউশন ফি সম্পর্কে।
সেই সাথে আপনি জানতে পারবেন, ডেনমার্কে স্কলারশিপ পাবার উপায়, ভর্তি আবেদনের জন্য কি কি যোগ্যতা ও কাগজপত্রের দরকার,
ভিসা আবেদনের জন্য কি কি করণীয় সহ ডেনমার্কে উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয়।
ড্যানিশ ডিগ্রীসমূহ
ব্যাচেলর, মাস্টার্স, পিএইচডি, পোস্ট ডক্টোরাল সহ প্রায় সকল ধরণের প্রোগ্রামেই ড্যানিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবছর বিশ্বের নানান প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা আসে।
এক্ষেত্রে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যাটাও কম নয়। মাস্টার্স এবং পিএইচডি পর্যায়ে স্কলারশিপ নিয়ে বহু শিক্ষার্থী পাড়ি জমায় ডেনমার্কে।তবে ব্যাচেলর পর্যায়ে তুলনামূলক খুব একটা বেশি বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আনাগোনা নেই ডেনমার্কে।
এর অন্যতম কারন হচ্ছে, ব্যাচেলর পর্যায়ে স্কলারশিপ বা ফান্ড খুব একটা দেওয়া হয় না।
যাই হোক, ডেনমার্কে পড়াশোনার মান কিন্তু গ্র্যাজুয়েট কিংবা আন্ডারগ্র্যাজুয়েট উভয় ক্ষেত্রেই অনন্য। আর এই ব্যাচেলর, মাস্টার্স কিংবা পিএইচডি প্রোগ্রাম এর ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশগুলোর মতো একই সময় লাগে ডেনমার্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও। অর্থাৎ ব্যাচেলরের ক্ষেত্রে চার বছর, মাস্টার্সের ক্ষেত্রে দুই বছর, আর পিএইচডি এর ক্ষেত্রে সময় লাগে প্রায় সাড়ে তিন থেকে ছয় বছর।
টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচ
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য ড্যানিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিউশন ফি সাধারণত ছয় হাজার থেকে ষোল হাজার ইউরো পর্যন্ত হয়ে থাকে।
তবে বিশেষায়িত কিছু প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে এই খরচ পয়ত্রিশ হাজার ইউরো পর্যন্তও হতে পারে। কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে উল্লেখ্য এই খরচ আরো বেশিও হতে পারে। মোটকথা, বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে কিংবা কোর্সভেদে টিউশন ফি এর তারতম্য হয়ে থাকে।
ডেনমার্কের প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়েরই রয়েছে নিজস্ব আবাসন ব্যবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকলে আবাসন বাবদ খরচটা তুলনামূলক অনেক কম পড়ে।
আর তাছাড়া বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেলগুলোর পরিবেশ বা আবাসন ব্যবস্থা অনেক মানসম্পন্ন হয়ে থাকে।
তবে আপনি হলে থাকতে না চাইলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে বাসা ভাড়া করে থাকতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার দুইশত থেকে পাঁচশত ইউরো পর্য্ন্ত খরচ হতে পারে।
ডেনমার্কে থাকা খাওয়া বাবদ সবমিলিয়ে মোটামুটি সাতশত থেকে নয়শত ইউরোর মত খরচ হতে পারে।
তবে এটি সম্পূর্ণই ব্যক্তিগত অভ্যাস ও নিজস্ব জীবনযাত্রার উপর নির্ভর করে।
ডেনমার্কে উচ্চশিক্ষা ও স্কলারশিপ
ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো ডেনমার্কেও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সরকারি কিংবা বেসরকারি স্কলারশিপ বা ফান্ড রয়েছে।
তম্মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু স্কলারশিপ হচ্ছে,
- Danish Government Scholarships – UCPH
- University College of Northern Denmark Scholarships
- Copenhagen Business School Scholarship
- IT University of Copenhagen scholarship
- Aarhus University Ph.D. fellowships and scholarships
এছাড়াও সরকারি, বেসরকারি মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে আরো অনেক স্কলারশিপ। এই স্কলারশিপগুলোর কোনোটির ক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বা এরও অধিক টিউশন ফি ছাড় দিয়ে থাকে। আবার অনেকগুলোর ক্ষেত্রে ফুল ফান্ড দিয়ে থাকে, অর্থাৎ আপনার শুধু টিউশন ফি নয় বরং থাকা-খাওয়ার খরচও তাঁরা বহন করবে।
এছাড়াও আপনি রিসার্চ এসিস্টেন্ট কিংবা টিচার্স এসিস্টেন্ট হিসেবে এসিস্টেন্টশিপ ম্যানেজ করে ফান্ডিং বা গ্রান্ট নিয়েও আপনার পড়াশোনার খরচ বহন করতে পারেন।
আর এই স্কলারশিপ বা ফান্ডিং ম্যানেজ করতে নিজেকে একটু কষ্ট তো করতেই হবে। তাই স্বল্প খরচ কিংবা বিনা খরচে ডেনমার্কে পড়াশোনা করতে চাইলে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলো সহ অন্যান্য স্কলারশিপ, ফান্ডিং, ফিলোশিপ বিষয়ক ওয়েবসাইটগুলো একটু ঘাটাঘাটি করুন।
এক্ষেত্রে স্কলারশিপ বলেন কিংবা এসিস্টেন্টশিপ, সবগুলোই গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম তথা মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রীর ক্ষেত্রে বেশি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সব মিলিয়ে সুযোগ-সুবিধা তুলনামূলক অনেকাংশেই কম।
বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন
ডেনমার্কের কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় QS World Universities Rankings এ অনেক অনেক গুণ এগিয়ে। তম্মধ্যে সেরা কিছু বিশ্ববিদ্যালয় হলো,
- Aalborg University
- University of Copenhagen
- Aarhus University
- Technical University of Denmark (TUD)
- Aalborg University
- University of Southern Denmark
- Roskilde University
- Odense University
- Danish University of Education
- National Institute for Social Educators
এছাড়াও ডেনমার্কে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ডেনমার্কের এইসকল উচ্চশিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পাঁচটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত, যথাঃ Universities, University Colleges, Business Academies, Institutions in Architecture and Art, Maritime Educational Institutions।
ডেনমার্কে গ্র্যাজুয়েট কিংবা আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে প্রায় ছয় শতাধিক বিষয়ে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
তম্মধ্যে Medicine Courses, Life Science Courses, Engineering Courses, Computer Science & Information Technology Courses,
Business & Management Courses গুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়। এক্ষেত্রে আবার IT বিষয়ক কোর্সগুলোর জন্য ডেনমার্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনন্য।
আবেদনের সময়কাল
ডেনমার্কে বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা প্রতিষ্ঠানভেদে ভর্তির আবেদনের সময়সীমার তারতম্য হয়ে থাকে। আর ডেনমার্কের বেশিরভাগ কোর্স প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে
এডমিশন পিরিয়ড থাকে বছরে একবার fall semester এ। আর এই fall semester এর কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বরে শুরু হয়।
এক্ষেত্রে আপনাকে মার্চের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।
আবার অনেক ক্ষেত্রে জুলাই মাসের শুরুতেও ভর্তি আবেদন করা যায়। তবে জট পাকানোর দরকার নেই।
এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট একটু ঘাটলেই আবেদনের সময়সীমা সহ ক্লাস শুরুর সময়ও জেনে যাবেন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং যোগ্যতা
আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বিবেচিত হয়েছেন সেখান থেকে আপনাকে কনডিশনাল এডমিশন লেটার প্রেরণ করবে।
অতঃপর আপনি ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টসে টিউশন ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে এডমিশন লেটার দেওয়া হবে।
এডমিশন লেটারের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় ও নিজের তথ্য সংযুক্ত একটি ST-1 নামক ফর্ম পাঠানো হবে। আর আপনি যদি ভিসা না পান,
তবে আপনার টিউশন ফি ফেরত দেওয়া হবে।
এবার জেনে নেওয়া যাক, আপনার আর কি কি ডকুমেন্টস থাকা দরকার, আর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই এডমিশন লেটার পেতে কিইবা যোগ্যতা লাগে।
- ডেনমার্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার জন্য দরকার ভালো সিজিপিএ বা গ্রেড আর IELTS স্কোর। GRE/GMAT টেস্ট কিংবা অন্য কোনো বাধ্যবাধকতা তেমন একটা নাই।তবে বিগত একাডেমিক পরীক্ষায় ৫০ শতাংশের মতো থাকতে হবে।
- ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করতে গেলে, আপনার IELTS স্কোর 5.5 – 6.5 এর মতো থাকলেই হবে। আর ড্যানিশ মাধ্যমে পড়তে গেলে আপনাকে “Denisake Foreign Language” বা “Denish Test 2” পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হবে।
- ৩/৪ বছরের ব্যাচেলর কোর্স এ আবেদন করতে IELTS 5.5 লাগবে।
- যাদের IELTS 6.5 আছে তারা সরাসরি মাস্টার্স কোর্স এ যেতে পারবেন। যাদের IELTS 5.0 আছে তারা প্রি-মাস্টার্স কোর্সসহ ১ বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবে।
- এছাড়াও রয়েছে আরো কিছু শর্ত। আপনি যদি ব্যাচেলর ডিগ্রী্র জন্য ডেনমার্ক যেতে চান, তবে আপনার HSC এর পর কমপক্ষে ১ বছর বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে হবে। আর মাস্টার্স এবং পিএইচডি ডিগ্রীর ক্ষেত্রে সাধারন নিয়মই প্রযোজ্য। অর্থাৎ মাস্টার্সে পড়ার জন্য ৪ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রী এবং পিএইচডির জন্য আপনার ২ বছরের মাস্টার্স ডিগ্রী থাকতে হবে।
- আর আবেদনের ক্ষেত্রে ডকুমেন্টস হিসেবে আপনার প্রয়োজন পড়বে পাসপোর্টের কপি, সকল একাডেমিক সার্টিফিকেটস, ট্রান্সক্রিপ্টস, IELTS বা Denish Test 2 সার্টিফিকেট, রিজিউমি, মোটিভেশন লেটার, আর ক্ষেত্রবিশেষ রিকোমেন্ডেশন লেটার।
ভিসার জন্য নিয়মাবলী এবং ডকুমেন্টস
ড্যানিশ ভিসার জন্য আপনি অনলাইনে কিংবা ঢাকায় গুলশানের VFS Global Service Pvt. Ltd. এ সরাসরি গিয়ে আবেদন করতে পারেন।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়ার পর পরই ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করে দিবেন। কেননা এই ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন থেকে শুরু করে
ভিসা হাতে পাওয়া সব মিলিয়ে প্রায় ২ থেকে ৩ মাস সময় লাগবে। তাই প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র হাতের কাছে রেখে দ্রুত ভিসা
আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করাই উত্তম। এখন আমি আপনাদেরকে জানাবো, ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন।
- সঠিকভাবে পূরণকৃত ST-1 ফর্ম, টিউশন ফি বা পেমেন্ট ডকুমেন্ট
- একাডেমিক কাগজপত্র, IELTS বা Denish Test 2 সার্টিফিকেট
- বৈধ পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এডমিশন লেটার, হেলথ ইনসিওরেন্স সহ ক্ষেত্রবিশেষ আরো অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র
তবে একটি খুশির বিষয় হচ্ছে যে, ভিসার জন্য আপনার কোনো ধরনের ব্যাংক সল্ভেন্সি বা স্টেটমেন্ট এবং স্পন্সরশীপ এর প্রয়োজন নেই।
তবে আপনার একাউন্টসে ৭১২৯২ ডেনিস ক্রোনা দেখাতে হবে, যদি আপনি স্পাউস সহ যেতে চান।
ডেনমার্কে পড়াশোনার সুবিধা সমূহ
ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর মতো ডেনমার্কেও পড়াশোনা অবস্থায় আপনি সপ্তাহে মোট ২০ ঘন্টা কাজ করার অনুমতি পাবেন।
তবে বড় কোনো ছুটি যেমন, সামার ভ্যাকেশন এইসব ক্ষেত্রে আপনি চাইলে ফুলটাইম কাজ করতে পারবেন।
আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএইচডি প্রোগ্রাম শেষ হবার পর, আপনি দুই বছর চাকুরী খোঁজার বা করার সুযোগ পাবেন।
তবে শর্ত হচ্ছে, আপনার একটি Establish Card লাগবে এই সুবিধাটি পাওয়ার জন্য।
এক্ষেত্রে মাস্টার্স কিংবা পিএইচডি প্রোগ্রাম শেষ হবার পর আপনি এই কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ডেনমার্কে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে কিংবা নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রথম শর্ত হচ্ছে, আপনাকে টানা আট বছর ডেনমার্কে থাকতে হবে।
শুধু আট বছর টানা থাকলেই আপনাকে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি বা পিআর দিয়ে দিবে নাহ। এক্ষেত্রে আবার শেষের চার বছরের মধ্যে
সাড়ে তিন বছর আপনাকে ফুল টাইম চাকুরীর সাথে সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে।
একসাথে Spouse নিয়ে যেতে পারবেন।
University কতৃক Accommodation সুবিধা।
Bank Sponsor এর প্রয়োজন নেই
স্টুডেন্ট ভিসার পরামর্শ চান?
এখানে ক্লিক করুন করে জিমেল করুন৷
পরিশেষে ডেনমার্কে উচ্চশিক্ষা আন্দ্যপান্ত,
আপনার জন্য পরামর্শ হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলো একটু ঘাটুন। তাহলেই আরো ধারনা চলে আসবে খুটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে। আর তারপরও যদি কোনো প্রশ্ন থাকে মনের ভিতরে তবে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আমরা আপনাকে যথাসাধ্য সঠিক উত্তরটি জানিয়ে দিব। বিদেশে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক আরো নানাবিধ তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
.
কোন মন্তব্য নেই