কথা বলার কৌশল: কিভাবে সুন্দর করে কথা বলতে হয় ? – (৯ টি নিয়ম) Muhammed Juwel Ahmed |

সুন্দর করে কথা বলার কৌশল: কথা, খুব ছোটো একটি শব্দ, আমাদের এই সমাজে কথা হল একমাত্র সংযোগ মাধ্যম, যা সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের সঙ্গে ভাব আদান প্রদানে সাহায্য করে। 

সুন্দর করে কথা বলার কৌশল
কিভাবে সুন্দর করে কথা বলতে হয় ? জেনেনিন নিয়ম

কিন্তু আজকের দিনে একটি সমস্যা হল, গুছিয়ে সুন্দর ভাবে কথা বলার কৌশল অনেকের মধ্যেই থেকে থাকেনা। 

ইন্টারনেটের যুগে, ম্যাসেজ, অডিও, ভিডিও মাধ্যমে পৃথিবীর একপ্রান্তের মানুষ, আর এক প্রান্তের মানুষের সঙ্গে মনের ভাব প্রকাশ করছে।

তথ্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস আদান প্রদান করছে।

সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য আজ একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ খুব সহজে হচ্ছে। মুহুর্তে খবর পৌছে যাচ্ছে, এক দেশে থেকে আর এক দেশে।

কিন্তু ততই আজকের সমাজের মানুষেরা কথা বলতে ভুলে যাচ্ছে। 

কথা বলা আর কোনো কথাকে সুন্দর করে উপস্থাপন করা, দুটো এক নয়। অনেক তফাৎ আছে।

যখনই কেউ কোনো কথাকে সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে তখন তা শিল্প বা আর্টে পরিনত হয়। 

তাই মানুষ কথা কে বিভিন্ন রূপ দিল, কোনোটা হল পদ্য, কোনোটা গদ্য বা প্রবন্ধ।

কিন্তু একটি জিনিস যা পদ্য, গদ্য বা প্রবন্ধ উভয়েই উপস্থিত, তা হল অক্ষর এবং শব্দ।

কিন্তু কেন মানুষ পদ্য, গদ্য বা প্রবন্ধের আশ্রয় নিল ? কেবলমাত্র নিজের মনের ভাব প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে নয়, মনের ভাবকে চিত্তাকর্ষক করে তোলার জন্য। 

অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন, কেন সুন্দর ভাবে কথা বলব ? কি হবে অত গুছিয়ে সুন্দর ভাবে বলে ?

তবে জেনে রাখুন, সুন্দর করে কথা বলার অনেক কারন আছে।

কেন সুন্দর করে কথা বলব ?

আগেই বলেছি, সুন্দর করে কথা বলা একটা আর্ট। আর কথা হল ভাব বিনিময়ের একটি মাধ্যম। তাই সুন্দর করে কথা বললে সহজে মনের ভাব প্রকাশ করা যাবে আর যার উদ্দেশ্য এই মনের ভাব প্রকাশ, সেই ব্যক্তিও সহজে তা বুঝতে পারবে।

এই প্রসঙ্গে একটা গল্প বলে রাখি, রাজা বিক্রমাদিত্যের সভায় নয়জন পন্ডিত ছিলেন। সকলেরই তাদের নবরত্ন বলত।

এই নবরত্নের শ্রেষ্ঠ ছিলেন কালিদাস।

অনেকেই প্রশ্ন তুলত কেন কালিদাস শ্রেষ্ঠ ? রাজা একদিন সকল পণ্ডিতদের নিয়ে একটি গাছের নীচে গেলেন, এবং একটি শুকনো ডাল দেখিয়ে বললেন, বাক্য রচনা করতে।

সকলে বলল “শুষ্কং কাষ্ঠং তিষ্ঠতি অগ্রে” কিন্তু কালিদাস বললেন “নীরস তরুবর পূরতি ভাগে”।

দুটি বাক্যের অর্থ কিন্তু এক। অথচ দুইজন দুইভাবে পরিবেশন করলেন। কালিদাসের বাক্যটি শ্রুতিমধুর, সুন্দর তাই রাজা তাকে শ্রেষ্ঠ বললেন। তেমনি আমাদের জীবনে যেকোনো কথা সুন্দর ভাবে বলাটাই আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব। 

সুন্দর করে কথা বললে সহজেই উল্টো দিকের মানুষটাকে আকৃষ্ট করা যায়।

অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি সুন্দর ভাবে বক্তব্য পরিবেশন করতে পারেন না। ফলে শ্রোতা তার বক্তব্যে বিরক্তিবোধ করে। এর অর্থ কখনোই এই নয় যে তিনি জ্ঞানী নন, কিন্তু নিজের বক্তব্য বা জ্ঞান তিনি যথাযথ সুন্দর ভাবে মানুষের কাছে উপস্থিত করতে পারছেন না।

আবার অনেক জায়গায় দেখা যায়, সীমিত জ্ঞানের অধিকারী ব্যক্তিও এত সুন্দর এবং গুছিয়ে কথা পরিবেশন করছে যে সকলেই তার কথা শুনে আনন্দিত বোধ করছে।

সংষ্কৃতের একটি শ্লোকে লেখা আছে

“তাবৎ চ শোভতে মূর্খ, যাবৎ কিঞ্চিৎ ন ভাষতে” 

এর সরল অর্থ এইরূপ, “কেবল মাত্র শব্দচয়ন এবং বাক্য বলার ভঙ্গিতেই বোঝা যাবে কে মূর্খ আর কে জ্ঞানী”। 

একই বাক্য সকলে বলছে কিন্তু একজন যদি সেই বাক্যকে গুছিয়ে সুন্দর করে পরিবেশন করে তাহলেই তিনি সহজেই সকলের মন জয় করে নিতে পারবেন।

এই প্রসঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দের চিকাগো ধর্মসম্মেলনের কথা অনেকেরই জানা, উনি স্টেজে উঠেই প্রথমে বললেন, “হে আমেরিকাবেসী ভগিনী ও  ভ্রাতাগন”

এই কথাটি দিয়েই তিনি সকলের মন সহজেই জয় করে নিলেন।

সুন্দর করে কথা বলার কৌশল গুলো কি কি ?

আগের প্যারাটি পড়লেই পাঠক বুঝতে পারবেন, কেন যেকোনো কথা সুন্দর ভাবে বলা হবে ?

লেখাটি পড়ে পাঠক হয়তো ভাবছেন, কেন বলা হবে, তা না হয় বোঝা গেল কিন্তু কিভাবে কোনো সাধারন কথাকেও গুছিয়ে সুন্দর করে বলা হবে ? 

ধৈর্য্য রাখুন। আমাদের আজকের আলোচনা এই বিষয়েরই ওপর।

খুব সহজেই যেকোনো সাধারন কথাকে যে কোনো মানুষ সুন্দর ভাবে বলতে পারবে।

তবে তার জন্য কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। কি সেই গুলো? দেখে নেওয়া যাক। 

১) নিজেকে বিশ্লেষন করতে হবে :-

 এরকম অনেক মানুষ থাকেন যারা প্রকৃতই অনেক জ্ঞানী হওয়া সত্ত্বেও নিজেদের কথা ঠিক মতো প্রকাশ করতে পারেন না।

বিশেষ করে শিক্ষা জীবনে এমন অনেক শিক্ষকদের দেখা যায়, যারা নিজেরা অনেক জ্ঞানী হওয়া সত্ত্বেও তাদের পড়ানো পড়া ছাত্রছাত্রীরা কিছুই বুঝতে পারে না । নিঃসন্দেহে তারা প্রকৃতই জ্ঞানী কিন্তু ঘাটতি ছিল উপস্থাপনে।

তাই সুন্দর করে কথা বলতে গেলে প্রথমে নিজেকে বিশ্লেষণ করতে হবে। 

কী বিষয়ে কথা বলা হবে, কীভাবে কথাটি শুরু করা যেতে পারে, কার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে এবং তার সঙ্গে সঙ্গে দেখতে হবে কণ্ঠস্বর এবং কথা বলার সময়।

সাথে দেখতে হবে মনের ভাব যেমন, সেটি কি খুব বেশি কর্কশ, খুব মিষ্টি, খুব গম্ভীর নাকি স্বাভাবিক।

একজন ব্যক্তি তার সন্তানের সঙ্গে যেভাবে কথা বলবেন, তার বাবার সঙ্গে নিশ্চয়ই সেইভাবে বলবে না।

আবার একজন অফিসার অফিসে যেভাবে কথা বলবেন, ঘরের লোকের সঙ্গে ঠিক সেই ভাবে কথা বলবেন না।

তাই কথা বলার সময় স্থান কাল, পাত্র এই সব বিচার করা অত্যন্ত জরুরি।

এখন যদি কেউ গুরুজনদের সম্মান দিয়ে কথা না বলে, তাহলে তার নিজেকে বিশ্লেষন করা উচিত, কখন, কোথায়, কার সঙ্গে কিভাবে কথা বলতে হবে।

তাই সুন্দর করে কথা বলতে গেলে বিশ্লেষন করতে হবে।

কিভাবে শুরু করা যেতে পারে, এরপরে কি বলব, এই সব কথা মনে মনে ভেবে নিতে হবে। 

এসব বিশ্লেষণের ফলাফল কাগজে লিখে রাখা যেতে পারে যাতে পরবর্তীতে আলাদা করে ভাবতে না হয় ।

২) নিজেকে একজন ভালো শ্রোতা হিসাবে গড়ে তুলতে হবে:

মনে রাখতে হবে একজন ভালো শ্রোতা পরবর্তীতে একজন ভালো বক্তা হতে পারেন।

যিনি অন্যের কথা যত ভালোভাবে শোনেন তিনি তত ভালোভাবে সুন্দর করে কথা বলতে পারেন।

কোন একটি আলোচনা সভায় যোগ দিলে আগে কে কি বলছে তা শুনতে হবে।

মনে রাখতে হবে প্রতিটি কথা বলার একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে হুট করে ভুল সময়ে কোন মন্তব্য করা বোকামির কাজ।

এই সময় মূল বিষয়টি নিয়ে কিছুক্ষণ চিন্তাভাবনা করা উচিত, ভাবা উচিত কিভাবে নিজের বক্তব্যটিকে বলা যায়, নিজের বক্তব্যের সাপেক্ষে কি কি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে তাও ভেবে নেওয়া যেতে পারে।

কারোর বক্তব্য বা কথা যদি  সুন্দর হয় তাহলে তা অনুসরণ করা যেতে পারে বা তার সঙ্গে সময় কাটানো বা কথোপকথন করা যেতে পারে।

৩) নিজের বলা কথা যেন অন্যকে আঘাত না দেয় :-

কখনোই এমন কোন কথা কাউকে বলা উচিত নয় যা  তাকে বিব্রতবোধ করে বা আঘাত দেয়।

যে নির্দিষ্ট বিষয়ে কথা বলা দরকার কেবল সেই বিষয়টি নিয়েই কথা বলা উচিত, এমন কিছু বলা ঠিক নয় যা সেই বিষয়ের সঙ্গে খাপ খায় না।

অন্যের কথা বলার সময় কখনোই তাকে বিরক্ত করা ঠিক নয় বা এমন কিছু করাও ঠিক নয় যা তার কথা বলাতে বাধা দেয় বা অন্যের কথার মাঝেও কথা বলাটা ঠিক নয়।

অনেকেই এই জাতীয় কাজ পছন্দ করে না।

তবে কথা যদি বলতেই হয় তবে লক্ষ্য রাখতে হবে তা যেন ভদ্রভাবে, মার্জিত ভঙ্গিতে বলা হয়।  

যেমন ধরা যাক, কারোর কথার মাঝখানে কথা বলার থাকলে “Excuse me” বলে কথা বলা যেতে পারে। 

কিংবা সেই বিষয়ে কোন ব্যক্তিগত মতামত থাকলেও excuse me বলে তা বলা যেতে পারে।

৪) নিজের দৃঢ়তা এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলা উচিত :-

যেকোনো কথা  বলার সময় তা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলা উচিত।

কোনো রকম দ্বিধা নিয়ে কিছু বললে তা শ্রোতাদের মনগ্রাহী হয় না।

বক্তাকে দ্বিধান্বিত দেখলে শ্রোতারা বক্তার ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেন এবং বক্তা যা বলছেন, শ্রোতারা সেই কথাটি বিশ্বাস করতে চাননা।

তাই বলার সময় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলা উচিত।

৫) কি বলছেন, কোথায় বলছেন সেই দিকে  নজর দিতে হবে :-

সব সময় পরিবেশ পরিস্থিতি এক রকম থাকে না। এই কথাটি বুঝতে হবে।

পরিবেশ এবং পরিস্থিতি এই দুটি বিচার-বিবেচনা করে তবেই কথা বলতে হয়।

পরিবেশ পরিস্থিতি সব সময় পরিবর্তন হয় । কখনো হাসির সময় আসে আবার  কখনো হঠাৎ করেই কঠোর সময় উপস্থিত হয় কিংবা গম্ভীর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে থাকে।

সব পরস্থিতিতে সব কথা মানায় না। তাই সুন্দর ভাবে কথা বলতে গেলে পরিবেশ এবং পরিস্থিতি বিচার করে সময়পোযোগী কথা বলাই ভাল ।

৬) মূল বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রেখে কথা বলা :-

কথা বলার সময় মূল বিষয়ের দিকে সবসময় লক্ষ্য রাখা উচিত।

অনেক সময় কথা বলতে বলতে বক্তা মূল বিষয় থেকে সরে যান। তখন শ্রোতারা খুব বিরক্তবোধ করেন।

তাই প্রথম দিকে সুন্দর করে কথা বলতে গেলে কিছু কাল্পনিক কথোপকথন লিখে লিখে অভ্যাস করা যেতে পারে এইভাবে কাল্পনিক কথোপকথনে পটু হয়ে গেলে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাওয়া হচ্ছে তা স্পষ্ট হয়ে যাবে এবং মূল বিষয়বস্তু থেকে বেরিয়ে এসে অহেতুক কথা কম বলা হবে।

৭) দীর্ঘক্ষণ কথা বলার সময় বিরতি দিয়ে কথা বলা উচিত :-

দীর্ঘক্ষণ কথা বলার সময় কথার মাঝে মাঝে একটু বিরতি দিয়ে কথা বললে শ্রোতাদের বুঝতে সুবিধা হয় এবং শোনার প্রতি আগ্রহ থাকে।

অনেকক্ষন ধরে কথা বলা খুব বাজে একটি অভ্যাস।

কারন এর মাধ্যমে বোঝায় যে বক্তা নিজের বক্তব্য অল্পকথায় বলতে অক্ষম।

দীর্ঘক্ষণ ধরে কথা বললে শ্রোতাদের বুঝতে কষ্ট হয় এবং তাদের মধ্যে বিরক্তির ভাব সৃষ্টি হতে পারে।

তাই বিরতি দিয়ে কথা বললে শ্রোতাদের মূল বিষয়ের ওপর আগ্রহও যেমন থাকে তেমনি তারা তা মন দিয়ে শোনেন।

আবার অন্যদিকে কেউ যদি খুব ধীরগতিতে কথা বলতে থাকেন তাহলেও শ্রোতারা বিরক্তবোধ করেন এবং শোনার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।

সুতরাং, কথা বলার সময় খুব দ্রুত বা খুব ধীরে কোনোটাই বলার উচিত নয় একটি নির্দিষ্ট গতিবেগ বেছে কথা বললে শ্রোতাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়। 

৮) সহজ, সরল ভাষায় কথা বলা উচিত :-

যে ভাষা সব শ্রেণীর মানুষ (শিশু-বৃদ্ধ, শিক্ষিত- অশিক্ষিত) বুঝতে পারবে সেই ভাষায় মানুষের সঙ্গে কথা বলা উচিৎ।

কখনোই  সাধুভাষা বা কঠিন এবং জটিল শব্দ বা বাক্য বলা ঠিক নয়। বাক্য হবে সহজ এবং সরল।  

উচ্চারণ শুদ্ধ এবং স্পষ্ট করলে কথা শুনতেও যেমন ভালো লাগে তেমনি তা সহজে বোঝা যায়।

সঠিক শব্দ উচ্চারণ করে মানুষকে তাক লাগিয়ে দেয়াই যায়। 

উচ্চারণ যত স্পষ্ট এবং শুদ্ধ হবে তা শুনতে ততই ভালো লাগবে। কেউ যদি স্পষ্ট এবং শুদ্ধ উচ্চারণ করতে পারেন তাহলে তার কথা আসলেই সুন্দর শোনায়।  

৯) বিভিন্ন রকম বই পড়ে শব্দভান্ডার বাড়াতে হবে :-

একমাত্র বই পড়েই জ্ঞান অর্জন সম্ভব। অন্য কোনো বিকল্প পথে জ্ঞান অর্জন সম্ভব নয়।

উচ্চারণ শুদ্ধ করতে  হলে বইয়ের লেখা কঠিন শব্দগুলো আলাদা করে বেছে নিয়ে জোরে জোরে পড়া যেতে পারে সাথে সাথেই নতুন শব্দ পেলে তার অর্থ এবং প্রয়োগ জেনে নেওয়া যেতে পারে, এবং কথা বলার সময় কখন তা প্রয়োগ করা হবে তাও অনুশীলন করা যেতে পারে ।

তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে সুন্দর করে কথা বলাটা পুরোটাই নিজেদের হাতে।

নিজস্ব চেষ্টা এবং উপরের গাইডলাইনগুলো অনুসরণ করে যে কেউ সুন্দর ভাবে কথা বলতে পারবেন

 

আমাদের শেষ কথা,,

তাহলে বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানলাম, “কিভাবে কথা বলতে হয়” বা “সুন্দর করে কথা বলার কৌশল গুলো কি কি” সেই বিষয়ে। আশা করছি, আজকের এই ভালো করে কথা বলার নিয়ম এবং কৌশল গুলো আপনিও অনুসরণ করবেন এবং নিজের কথার ধরণ ভালো করে নিবেন। আমাদের আজকের আর্টিকেল যদি সত্যি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আর্টিকেলটি social media site গুলোতে অবশই share করবেন। 

এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে, নিচে কমেন্ট করে অবশই জানিয়ে দিবেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.