জীবনে প্রচন্ড আঘাত পাওয়া মানুষগুলো একসময় ম্যাচিউর হয়, ক্ষুদ্র লেখক জুয়েল আহমেদ ।
হাই, হ্যালো আসসালামু আলাইকুম, আমি মোহাম্মদ জুয়েল আহমেদ।।
এই জুলাই মাসে আপনার দিনকাল কেমন কাটছে৷ আশা করি দিনকাল ভালো কাটছে, আলহামদুলিল্লাহ আমার দিনকাল ভালো কাটছে ।
নিজস্ব প্রতিবেদক ~~~ জুয়েল আহমেদ ।
২৭ জুলাই ২০২২ ইংরজি, বুধবার ।
নিজেদের অবস্থানে দাড়িয়ে কারো ব্যথা উপলব্ধি করার সাধ্য কারোর-ই নেই।যার ব্যথা একমাএ সেই বোঝে।আমরা উপরে উপরে মানুষের ভেঙ্গে যাওয়া ক্ষতটা যতটা জানি,তার চেয়েও মানুষটার ক্ষতটা অনেক গভীর।যা আমরা উপলব্ধি করতে পারবনা কখনই।মানুষটার বোবা কান্না কতটা যন্ত্রনার,কতটা কষ্টের,কতটা হাহাকারের,তাও উপলব্ধি করতে পারবনা।শুধুমাএ বাহ্যিকভাবে যতটা জানি,ততটুকুই হয়তো আপসোস করি,নয়তোবা শান্তনা দেবার চেষ্টা করি।কিন্তু তাতে মানুষটার কষ্টগুলো একটুও কমেনা।বরং দিন যত গড়াতে থাকে,ব্যথাগুলোও বাড়তে থাকে।আর এসবের মধ্যে প্রতিনিয়ত নিজেকে পোড়াতে পোড়াতে যে মানুষগুলো একবার নিজেকে শক্ত করে নিতে পেরেছে,তাকে আর দ্বিতীয়বার ভাঙ্গা যায়না।
জীবনে আঘাত পাওয়া মানেই ভেঙ্গে পড়া নয়।ব্যর্থতা মানেই পরাজয়ের গল্প নয়।বরং প্রত্যেকটা ব্যর্থতাই সফলতার জন্য একেকটা করে সিঁড়ি।প্রত্যাশিত জায়গাগুলোতে প্রচন্ড অপমান আর লাঞ্চনা পাওয়া মানেই নিজেকে শেষ করে দেয়া নয়,বরং নিজেকে আরেকবার নতুন করে বোঝার সুযোগ।প্রত্যাশা শুন্য রেখে নিজেকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবার নতুন আহ্বান।লোহা পুড়তে পুড়তে শক্ত হয়,স্বর্ন পুড়তে পুড়তে খাঁটি হয়।
"লোহা যেমন পুড়তে পুড়তে শক্ত হয়,তেমনি জীবনে অনেক বেশি আঘাত পাওয়া মানুষগুলোও একসময় খুব বেশি ম্যাচিউর হয়।
মোহাম্মদ জুয়েল আহমেদ, আমি একজন ক্ষুদ্র ব্লগার। লিখতে খুব ভালােবাসি, তাই লিখালিখি করি ।অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে আমি ২০১৪ সালের থেকেই লিখালিখি করছি । আমি বিয়ানিবাজার সরকারি কলেজে লেখা পড়া করতেছি । সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন , যাতে আমি বড় হয়ে একজন আদর্শ বান মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়তে পারি ।
ভালো থাকুন । আজ এই পর্যন্ত ।
কোন মন্তব্য নেই