ফ্রিল্যান্সিং সেরা ১৩ টি উপকারিতা এবং লাভ গুলো কি কি ?

ফ্রিল্যান্সিং সেরা ১৩ টি উপকারিতা এবং লাভ গুলো কি কি ? 

ফ্রিল্যান্সিং এর উপকারিতা: সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ফ্রিল্যান্সিং আগের তুলনায় ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। 

এখনকার সমাজে, প্রায় এক তৃতীয়াংশেরও বেশি মানুষ ফ্রিল্যান্সিং পেশাকেই বেছে নিচ্ছে। 

এছাড়াও, মানুষ একেবারেই প্রয়োজনীয়তার কারণে ফ্রিল্যান্সিং করছে, তা কিন্তু নয়। 

সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইচ্ছে করেই, ফ্রিল্যান্সিং জীবনযাত্রাকে বেছে নিতে পছন্দ করছে।

যেখানে, তারা নিজেরাই তাদের বস হিসেবে কাজ করার স্বাধীনতা, উপকারিতা ও সুবিধা লাভ করছে।

তবে, পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যাচ্ছে, করোনা মহামারীর পর থেকে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজের প্রবণতা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

সমীক্ষা অনুসারে দেখে গেছে যে,

বর্তমানে প্রায় ৬০% ফ্রিল্যান্সাররা তাদের পুরানো চাকরির তুলনায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে বেশি আয় করছেন এবং বেশির ভাগ মানুষই স্বাধীনভাবে কাজ করাটাকেই গুরত্ব দিচ্ছে।

তাই, যেকোনো জায়গায় থেকে ইচ্ছেমতো কাজ করার ও একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে ওঠার বেশ অনেকগুলো উপকারিতা ও লাভ রয়েছে। 

আর, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এমনই ১৩টি ফ্রিল্যান্সিংয়ের উপকারিতা ও সুবিধা নিয়ে আলোচনা করেছি। 


কারণ, যাতে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নিতে চান, তাহলে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়। 


সেরা ১3টি ফ্রিল্যান্সিং উপকারিতা এবং লাভ গুলো

ফ্রিল্যান্সিং উপকারিতা
Benefits of Freelancing in Bengali.

একজন ফ্রিল্যান্সারের জীবনে স্বাধীন পেশার একাধিক সুবিধা রয়েছে, সেগুলো হল –

১. নিজেই নিজের ‘বস’:

একটা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবথেকে বড় উপকারিতা হল, এখানে আপনাকে শাসন করার মতো কোনো পদাধিকারী থাকে না। 

এখানে আপনিই আপনার বস ও আপনিই আপনার কর্মচারী। 

একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি স্বশাসিত অস্তিত্বের মতো কাজ করে থাকেন। 

এখানে আপনি নিজেই নিজের কাজ খোঁজেন, সম্পন্ন করেন আবার ক্লায়েন্টকে কাজ জমা দিয়ে, তার বিনিময়ে আপনিই অর্থ সংগ্রহ করে থাকেন। 

তাহলে, এই পেশার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রক স্বয়ং আপনি নিজেই।   

২. দক্ষতা বাড়ানোর অবকাশ:

যেকোনো ধরণের ধরাবাঁধা চাকরির তুলনায়, ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে নানা ধরণের প্রজেক্টে কাজ করতে দেয়। 

তাই, গথে বাঁধা কাজ শেখার তুলনায় নানান প্রজেক্টে কাজ করলে, আপনি বিভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবেন। 

এখানে আপনি সবসময়ে আপনার অনুকূলের কাজ পাবেন, তা কিন্তু সম্ভব নয়। 

যে কারণে, আপনাকে অনেক ধরণের কাজেরই অভিজ্ঞতা লাভ করতে হয়। 

যা আপনার কর্মজীবনকে যথেষ্ট সমৃদ্ধ করতে পারে। 

যেকোনো স্টার্টআপের তুলনায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি আপনার পছন্দ মতো কাজের সময় বেছে নিতে পারবেন। 

এখানে আপনি আপনার দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি নিজের পছন্দমতো কাজের অপশনও খুঁজে পেতে পারেন। 

৩. একাধিক আয়ের উৎস:

একজন ফ্রিল্যান্সারের কাজের যেমন কোনো সীমা হয় না, তেমনই আয়ের ক্ষেত্রেও তার কোনো সীমাবদ্ধতা থাকে না। 

তাই, আপনি এক ধরণের কাজে দুর্দান্ত দক্ষতা অর্জন করেও দারুণ আয় করতে পারেন। 

কিংবা, একাধিক প্রজেক্টে কাজ করেই, আপনি একাধিক আয়ের পন্থা অবলম্বন করে নিতে পারেন। 

যখন আপনি একাধিক দক্ষতা কাজে লাগাতে পারেন, তখন আপনার এই দক্ষতাগুলো আপনাকে একাধিকভাবে রোজগারের পথ করে দেয়। 

অনেক এমন ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, যারা স্বল্প কাজের বিনিময়েই তাদের দক্ষতা অনুসারে মাসিকভাবে সিক্স-ফিগার পেমেন্টও পেয়ে থাকেন।  

৪. বরাবরের রিমোট বা ওয়ার্ক-ফ্রম-হোমের জীবন:

বিশ্বের প্রায় অনেক কর্মীই নমনীয় কাজের জীবনযাত্রা বেছে নিচ্ছেন। 

এমনকি, অনেকেই কোম্পানি পাল্টাচ্ছেন শুধুমাত্র নমনীয় সময়সূচী পাওয়ার জন্যে। 

তাই, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে এই অফিসগুলো খুলে গেলেও, আপনি পৃথিবীর যেখান থেকে খুশি কাজ করতে পারবেন। 

যে কারণে, এই সুষম ওয়ার্ক-লাইফ-ব্যালেন্সের জন্যে অনেকেই ফ্রিল্যাসেনিংকে বেশি উপকারী বলে মনে করছেন।

৫. ভালো জীবনযাত্রার নির্মাণ:

আপনি কি আপনার ধরাবাঁধা কর্মজীবনে অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন? 

তাহলে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি এমন একটা উপকারিতা পাবেন, যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যখন খুশি কাজের সময় বেছে নিতে পারবেন। 

এখানে আপনি যদি দিনে কাজ করা পছন্দ করেন তাহলে দিনে কাজ নিন,

কিংবা রাতে কাজ করা আপনার পক্ষে আরামদায়ক মনে হলে, আপনি তাও করতে পারেন। 

তবে, আপনাকে শুধুমাত্র সময়সীমা ও ডেলিভারির তারিখগুলোর সঠিক ট্র্যাক রাখতে হবে। 

৬. উচ্চমানের কাজের সুবিধা:

যেহেতু, আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করার কোনো বস বা ম্যানেজার থাকে না, তাই আপনি দিব্যি আপনার কাজ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন। 

কিংবা, আপনার আগ্রহ উদ্রেককারী কাজ বেছে নিয়ে, তাও করতে পারেন। 

তবে, এটাও সত্যি যে, আপনি যখন কোনো বিষয়ে অনুপ্রাণিত থাকেন, তখন আপনি আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারেন। 

একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে, আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে আপনার কাজ বাছাই করতে পারবেন,

এবং এক প্রজেক্টই নির্বাচন করতে পারেন, যা আপনাকে উৎসাহী করে তোলে। 

আপনার আগ্রহ সব সময়েই আপনাকে উন্নতমানের কাজ দিতে সাহায্য করে, যা আপনি আপনার রেজ্যুমেতে প্রদর্শন করতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ৭টি লাভ:

নানা উপকারিতার সাথে-সাথে ফ্রিল্যান্সিং পেশার ক্ষেত্রে আছে বিভিন্ন রকমের লাভ, যথা-

১. আয় নিয়ন্ত্রণের সুবিধা:

একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে, আপনাকে আপনার আয় বাড়ানো জন্যে কারোর কাছে অনুরোধ করার প্রশ্নই আসে না। 

কারণ, একজন পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি একদমই স্বনির্ভর একজন ব্যক্তি। 

তাই, আপনাকে নিজে থেকেই আপনার কাজের বিনিময়ে অর্থের হার সেট করতে হয়। 

এমনকি, আপনি কতটা কাজ নেবেন, সেটাও সম্পূর্ণভাবে আপনারই উপর নির্ভর করে। 

যদিও একটা সীমা পর্যন্ত আপনার আয়ের হার ও কাজের পরিমাণ মার্কেটফোর্স অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। 

তবে যাইহোক না কেন, অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন, যারা সময়ের সাথে-সাথে তাদের আয়ের হার বাড়াতে পারেন। 

কারণ, তারা বেশি করে কাজ করেন, দক্ষতা বাড়ান এবং যথেষ্ট বিশ্বাস ও খ্যাতি অর্জন করেন।

২. কাজের অবস্থান নির্বাচনের স্বাধীনতা:

যেহেতু, আপনিই আপনার কোম্পানি, তাই আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারবেন। 

এমনকি, আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে বা ভ্রমণের সময়েও কাজ করতে পারেন। 

যদিও, কিছু ফ্রিল্যান্স কাজের জন্য আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টদের কাছাকাছি থাকতে হতে পারে। 

অথবা, আপনি যেখানেই যান না কেন সেখানেই আপনি ক্লায়েন্ট খুঁজে পেতে পারবেন। 

বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্স কাজই ডিজিটালভাবে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। 

অর্থাৎ, আপনি সম্পূর্ণভাবে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে বসে, অন্য প্রান্তের যেকোনো ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারবেন। 

আর, সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ করার সময় আপনি যেখানে খুশি, সেখানে থাকতে পারেন।

৩. নমনীয় কাজের সময়:

ফ্রিল্যান্সিং কাজে আপনি আপনার নিজের ঘন্টা সেট করার ক্ষমতা রাখতে পারেন। 

যদি আপনার কোনো এক্সট্রা কাজ থাকে বা ব্যক্তিগত সমস্যা থাকে, তাহলে আপনি আপনার সুযোগ অনুসারে সমস্ত ওয়ার্ক স্কেডিউল নির্বাচন করতে পারেন। 

হয়তো, আপনি আপনি বুধবার ছুটি নিতে চান, এবং তার জায়গাতে আপনি রবিবার সেই কাজ করে নিতে চান,

তাহলে সেক্ষেত্রে সমস্ত কাজের সিদ্ধান্তই আপনার উপর নির্ভর করছে। 

সাধারণভাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার ক্লায়েন্টদের জন্য এই নমনীয় সম্মতিকৃত সময়সীমার অনুমতি থাকে,

ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি কখন ও কীভাবে কাজ করবেন, তা আপনার ও আপনার ক্লায়েন্টদের মধ্যেকার বোঝাপড়ার উপর নির্ভর করে।

৪. অনেক বেশি স্বাধীনতা:

একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সবথেকে বড় একটা সুবিধা হল এই যে, আপনি অনেক বেশি স্বাধীনতাভাবে কাজ করতে পারবেন। 

মূলত, এখানে আপনি নিজের পরিষেবার ব্যবসা চালাচ্ছেন এবং আপনি কোনো নতুন ক্লায়েন্ট জোগাড় করবেন,

ঘন্টার কিংবা প্রজেক্টের হিসেবে হার ঠিক করবেন ও সারাদিনে কত ঘন্টা কাজ করবেন- সমস্ত বিষয়গুলোই আপনার উপর নির্ভর করে থাকে। 

ধরুন, যদি কোনো সম্ভাব্য ক্লায়েন্ট আপনার কাছে এমন একটা কাজ অফার করলেন, যা জটিল, অথচ পেমেন্টও কম- সেক্ষেত্রে আপনি তা সাথে-সাথেই প্রত্যাখ্যান করতে পারবেন। 

আপনি কাজ করতে চান না, এমন কোনো প্রকল্প নিতে আপনার কোনো দায়বদ্ধতা নেই।

৫. আত্ম-ব্যবস্থাপনা:

একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনি নিজেই নিজের মালিক। 

আপনি আপনার সময়সূচী, কাজের চাপ, ড্রেস কোড ও আপনি কীভাবে সমস্ত কিছু পরিচালনা করেন, তা সম্পূর্ণভাবেই আপনার উপর নির্ভর করে। 

অর্থাৎ, একটা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সমস্ত ব্যবস্থাপনাই থাকে আপনার দখলে। 

আপনি আপনার ক্লায়েন্টদের খুশি করতে, বাজেটের ট্র্যাক রাখতে, ক্লায়েন্টদের খুঁজতে এবং দর কষাকষি করতে সম্পূর্ণভাবেই একা দায়িত্বশীল থাকেন।

সুতরাং, ফ্রিল্যান্সিং ব্যবস্থাপনা পুরোটাই থাকে আপনার অধীনে।

৬. বৃদ্ধির সুযোগ:

ফ্রিল্যান্সিং পেশাতে স্বাধীনভাবে আয়ের সবথেকে দারুণ ব্যাপার হল এখানে আপনাকে পদোন্নতি কিংবা বেতন বৃদ্ধির জন্য অন্য কারোর উপর নির্ভরশীল হতে হয় না। 

সময়মতো বৃদ্ধির জন্য আপনাকে কোনো ধরণের অফিস রাজনীতির শিকারও হতে হবে না। 

ফ্রিল্যান্সিং করার সময় আপনার কাজই আপনার বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। 

অর্থাৎ, এখানে আপনার ভূমিকার কোনোরকমের বেতনের সীমাকে নির্ধারিত করে না। 

আপনার অবসর সময়ে আপনি আপনার দক্ষতা বাড়ানোর পাশপাশি আরও বেশি বেতনের দাবিও করতে পারেন। 

তাই, এই ক্ষেত্রে আপনার কেরিয়ারের দিক নির্দেশনা সম্পূর্ণভাবে আপনার আয়ত্তে থাকে। 

৭. গ্লোবাল এক্সপোজারের সুবিধা:

একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য কোনো ধরণেরই ভৌগলিক সীমাবদ্ধতা থাকে না। 

বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার সময় আপনি নানান সংস্কৃতির সম্মুখীন হতেই পারেন। 

আর, এখানে আপনি বিভিন্ন মানুষের যোগাযোগের কৌশল সম্পর্কেও জানতে পারবেন। 

এছাড়াও, একটা অর্থপূর্ণ পেশাদারি সম্পর্ক গড়ে তোলার সাথে-সাথে আপনি আরও ভালো একটা ক্লায়েন্ট নেটওয়ার্ক তৈরী করতে পারেন। 

যা, আপনার কানেকশনগুলোকে দারুণভাবে বৈচিত্র্যময় করে তোলে। 

কোনো প্রকল্পে কাজ করার সময়, আপনি আরও নানান ফ্রিল্যান্সারদের সাথেও যোগাযোগ করার সুযোগ পেতে পারেন। 

যাদের সাথে কথা বলে আপনি তাদের নানান অভিজ্ঞতার থেকে শেখারও সুযোগ পাবেন। 

এছাড়াও, বাড়ির আরামে থেকে বিশ্বব্যাপী কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করাটাও একটা বড় ব্যাপার। 

যা আপনার রেজ্যুমেকে আরও শক্তিশালী ও বৈচিত্রময় করে তোলে।

 

আমাদের শেষ কথা,,

ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে নিজেকে সফল করে গড়ে তোলাটা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। 

যে কারণে, অনেকে এটাকে উপেক্ষা করে চলার চেষ্টা করে। 

এই ধরণের কাজের যতই অনিশ্চয়তা থাকুক না কেন, এই পেশাতে একবার নিজের বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরী করতে পারলে,

অর্থোপার্জনের অসংখ্য স্কোপ থাকে। 

আর, এই স্কোপ তৈরী হলে এর উপকারিতা ও লাভও রয়েছে প্রচুর। 

তাই, আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বাছেন, তবে আপনার নির্দিষ্ট বিষয়ে পেশাদারি দক্ষতা থাকাটা একান্তই আবশ্যিক। 

একবার দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই এই ক্ষেত্রে আপনি পেতে পারেন অগুনতি কাজের সুযোগও। 

তাও, ৯টা-৫টা চাকরি কিংবা নতুন ব্যবসার তুলনায় এই ফ্রিল্যান্সিং পেশা অনেকটাই স্বাধীন, নমনীয় ও উপার্জনের অন্যতম সেরা একটা পন্থা।

আমাদের আজকের ফ্রিল্যান্সিং উপকারিতা বা ফ্রিল্যান্সিং এর সেরা উপকারিতা ও লাভের তালিকাটি এখানেই শেষ হল। 

লেখাটি পছন্দ হলে অবশ্যই তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।      

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.